ভালো বাসা জন্মে তোমার আমার
বৃষ্টি তে দাঁড়িয়ে থাকার জন্যে…
সমস্ত দিন সমস্ত রাত্রি ভর তোমাকে পাবার
প্রবল ইচ্ছে তে…
যখন আকাশে শুক্লপক্ষের চাঁদ ঝুলে থাকে
ভাদ্র পূর্নিমার আলো ভেসে যায় পাখিদের নরম পালকে, ভাল বাসা জন্মে…
অথচ তুমি আমি জানিই না, একদম বুঝতে ই পারিনি
কখন জন্মেছে ভালবাসা আমাদের ভিতরে…
দেখো তখন হয়তো ভালবাসা জন্মেছে কোন পাখি দম্পত্তির,
ফুলের ভেতরে ঠিক আমাদের মতোই..
আর ছোট খাট কোন নদীর জলে মাছেদের বাসরে
নদীর তীরে ধবধবে কাশফুলে কিছু মেঘের সাথে..
অমাবস্যার আঁধারে জোনাকির আলো
কারো ব্যালকনির নুয়ানো নীল অপরাজিতার সঙ্গে আলতো বাতাসের!
অথচ দেখো কতকাল তোমার কন্ঠ শুনি না…
তুমি নেই কাছে,তোমার আমার দূরত্ব..
দেখো তোমার আমার তাকিয়ে থাকা ছিল তখন
আমাদের চোখের কোনে ছোট্ট আকাশ ছিল আহা!
যে মায়া নদীর জলে তুমি আমি পানকৌড়ি খোঁজ করতাম অষ্টপ্রহর…
সে নদীতে এবার বর্ষা আসে নি..
আঙিনাতে চাঁপা ফুল আসে না বহুকাল
কদম বৃক্ষের শোকে বর্ষা ও আসে নি..তুমি নেই বলে,
তবুও মাঝে মাঝে মনে হয়…
তুমি দাঁড়িয়ে থাকো উঠোনে শীম ফুলের মায়ায়
মনে হয় তুমি আবার ফিরে এসেছো ভিঁজে মায়াবতী দুপুরে!
আশ্বিনের ঝরা হলুদ পাতায়।
অথচ তোমার কবিতারা প্রথম যখন লিখেছো,..
ডানা ঝাপটায় জমে যাওয়া রাতের ফোঁটা ফোঁটা মায়ায়,বুকের একপাশে…
প্রিয় কবি ……শ্বাস নিতে কস্ট হয় বড্ড…