তিরাশিয়ান বন্ধু ডাক্তার ফারজানা ইসলাম রূপাকে উৎসর্গ করে লেখা, এখানে নারীর ভূমিকায় রূপা নিজে অর্কিডকে যত্ন করে বাঁচিয়ে তুলেন।
একটি মৃতপ্রায় অর্কিডকে ভালোবেসে
পূনরায় জীবন ফিরিয়ে দেন এক নারী,
ভালোবাসা আর নারী
একে অন্যের পরিপূরক
নিজের অজান্তেই জীবন বিলিয়ে যায়।
তাই তো তার ঝুল বারান্দায়
ঠাঁই পেয়েছে নিস্তব্ধ এক অর্কিড,
নারীর অসীম ভালোবাসায়
বেগুনি রঙের বারতা দিয়ে
সে নিজেকে আলোকিত করে
এক প্রস্ফুটিত নারীর মতো।
নারীর হাসিমাখা দীর্ঘশ্বাস,
উৎফুল্ল চাহনির আড়ম্বর,
অর্কিডের মতো নতুন জীবন পেয়ে,
নতুন করে জীবনের সুর বাঁধে
অর্কিডের বেগুনি রঙের রাঙিয়ে তোলা ভুবনে।
নারী ই শুধু নয় ভালোবাসার করিডোরে
তার সৃষ্টিও হাসবে অনায়সে,
নারীর চারিপাশ জুড়ে রবে
ঝুলন্ত অর্কিডের ভালোবাসার নির্জাস
মনে হবে স্বর্গের বারান্দায় দাঁড়িয়ে
অপ্সরা হাসছে যেনো দিগন্ত ছুঁয়ে।।
মারুফ রফি উদ্দিন
৪ঠা জানুয়ারি ২০২২
রিয়াদ সৌদি আরব